SEO 1 part
SEO or Search Engine Optimaization কি?
SEO Means Search Engine
Optimaization. বা Search Engine Optimaization বলতে বোঝায় যে পদ্ধতির মাধ্যমে একটি
Website and Key word কে Ranking করানো হয় সেই পদ্ধতিকে বলে।সহজভাবে বলতে গেলে বোঝায় যে পদ্ধতির মাধ্যমে আপনি আপনার
Wbsite কে সার্চ ইঞ্জিনের প্রথম পৃষ্টায় নিয়ে আসার জন্য প্রযুক্তিগত কেৌশল ব্যবহার করে থাকেন, সেই প্রযুক্তিগত কেৌশল কেই
SEO or Search Engine Optimaization বলে।অর্থাত সার্চ ইঞ্জিন ব্যবহার করে সারা বিশ্বে ইন্টারনেট ব্যবহার কারীদের সম্মুখে আপনার Wbsite কে পরিচিত করার নামই হচ্ছে Search
Engine Optimaization.
Types of SEO
কাজের পদ্ধতি অনুসারে SEO সাধারনত তিন প্রকার
১. White hat SEO
2. Black Hat SEO
3. Grey Hat SEO
White Hat
SEO
SEO এর যে পদ্ধতি কোন প্রকার স্পামিং না করে সঠিক নিয়ম
অনুসরন করে র্সাচ ইন্জিন গুলোতে কি ওর্য়াড র্যাংকিং করা হয় White hat SEO বলে।
Black Hat
SEO
যে পদ্ধতিতে র্সাচ ইন্জিন গুলোকে বোকা বানিয়ে বা সঠিক নিয়ম অনুসরন না করে ওয়েব পেজ র্যাংকিং করা হয় তাকে Black Hat SEO
বলে
Grey Hat SEO
SEO এর যে পদ্ধতি কিছু নিয়ম মেনে কিছু নিয়ম না মেনে করা
হয় তাকে Grey
Hat SEO
White Hat
SEO কে আবার ২ ভাগে ভাগ করা হয়:
১. অন পেজ
অপটিমাইজেশন
২.অফ পেজ অপটিমাইজেশন
অন পেজ অপটিমাইজেশন কি?
অন
পেজ অপটিমাইজেশন এমন একটি প্রক্রিয়া যেখানে বিভিন্নভাবে পেজকে এমনভাবে সাজানো হয়
যাতে করে যেকোনো সার্চ ইঞ্জিন সহজেই পেজকে
নিয়ে সঠিক কোন সিদ্ধান্তে আসতে পারে।
অন পেজ অপটিমাইজেশন কেন করবো?
আমরা অন পেজ অপটিমাইজেশন করব
আমাদের ওয়েব পেজটাকে সার্চ ইঞ্জিনের সাথে ভাল ভাবে পরিচয় করিয়ে
দেয়ার জন্য ।অন পেজ অপটিমাইজেশন না করলে অনেক ক্ষেত্রে দেখা যাবে সার্চ ইঞ্জিন আপনার ওয়েব
পেজ সম্পর্কে কোন সিদ্ধান্তে আসতে পারছে না যে ওয়েব পেজ টা কি নিয়ে। ফলে আপনার ওয়েবপেজটি র্সাচ
ইন্জিন এ প্রর্দিশত হয় না।
অন পেজ অপটিমাইজেশন এ কি কি করতে হয়?
এখানে বেশ অনেকগুলো বিষয় একসাথে কাজ
করে, একটা রেখে আরেকটা করা কখনোই ভালো ফলাফল দিবে না। সবগুলোই করতে হবে
সার্চ ইঞ্জিনে ভালো মূল্যায়ন পেতে হলে। সঠিক কিওয়ার্ড বাছাই করা এবং টাইটেলে, পেইজ ইউ আর এল , কনটেন্টে প্রয়োগ, মেটা ডেসক্রিপশন, হেডিং ট্যাগ, করা। অল্ট, মেটা আর হেডিং
ট্যাগগুলোর সঠিক ব্যবহার, সাইট নেভিগেশন,
ইন্টারনাল লিঙ্কিং, লোড টাইমসহ আরো
অনেক বিষয় কাজ করে।
ইউনিক
পোস্ট
টাইটেল
অন-পেজ
এসইও এর ক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে ইউনিক পোস্ট টাইটেল। পোস্টের
টাইটেল এমনভাবে লিখতে হবে যেন টার্গেট কিওয়ার্ড পোস্টের টাইটেল এর শুরুতেই থাকে
এবং পুরো পোস্টের টাইটেল ইউনিক হয়। টাইটেল ট্যাগ ৫০-৬০ ক্যারেক্টারের মাঝে স্পেসসহ
থাকা দরকার।
হেডিং
ট্যাগ
পোস্টের
টাইটেলে h1 হেডিং ট্যাগ হিসেবে ব্যবহার করা হয়, এছাড়া অন্যান্য
গুরুত্বপূর্ণ সাব-হেডিং পয়েন্ট এর ক্ষেত্রে h2,h3 ট্যাগ ব্যবহার করতে হয়।
পোস্ট
ইউআরএল
পোস্টের
ইউআরএল যথাসম্ভব ছোট হতে হবে এবং টার্গেট কিওয়ার্ড ইউআরএল এর প্রথমেই
লিখতে হবে। এছাড়া ইউআরএল এর মধ্যে কোন প্রকার ব্র্যাকেট, কমা, ড্যাস কিংবা কোন চিহ্ন
ব্যবহার করা যাবেনা।
মেটা
ডেসক্রিপশন
ট্যাগ
মেটা
ডেসক্রিপশন ট্যাগ ওয়েবপেজের পোস্টের সারাংশ প্রকাশ করে। সার্চ ইঞ্জিনে মেটা
ডেসক্রিপশন দেখায় যা পোস্টের এসইও এর ক্ষেত্রে কিছু ভূমিকা রাখে। মেটা ডেসক্রিপশন
১৫৫ বর্ণের মধ্যে সম্পন্ন করতে হবে।
কিওয়ার্ড
ডেনসিটি
আর্টিকেলে
টার্গেট কিওয়ার্ড পুরো লেখার ১.৫ ভাগ হতে হবে এবং গুরুত্বপূর্ণ কিওয়ার্ডগুলোতে
বোল্ড, আন্ডারলাইন প্রভৃতি ব্যবহার করতে হবে।
কনটেন্ট
বা
আর্টিকেল
সার্চ
ইঞ্জিনে ওয়েবসাইট এর অবস্থান বৃদ্ধি করার ক্ষেত্রে ভালো আর্টিকেল পোস্ট করা দরকার।
তাই তথ্য সমৃদ্ধ ও গবেষণামূলক ভালো ৮০০–১০০০ শব্দের আর্টিকেল
পোস্ট করা উচিত। লেখার মান এবং গ্রামারের ক্ষেত্রে খেয়াল রাখতে হবে।
কনটেন্ট
ইন্টারনাল
লিংকবিল্ডিং
ও
এংকর
টেক্সট
ওয়েবসাইটের
বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ একই ক্যাটাগরির পোস্টের মাঝে ইন্টারনাল লিংক বিল্ডিং করা যায়
এবং কিওয়ার্ডকে এংকর টেক্সট দিয়ে বিশেষভাবে হাইলাইট করা যায়। তাতে করে ভিজিটর একই
ক্যাটাগরির অন্য পোস্ট পড়লে ওয়েবসাইটে অধিক সময় ধরে থাকবে। এতে করে সাইটের ট্রাফিক
বৃদ্ধি পাবে।
ছবি
সংযুক্ত
আর্টিকেলে
কম সাইজের ছবি দিতে হবে, এবং পোস্টের এসইও এর জন্যে ছবিতে Alt টেক্সট যুক্ত করে দিতে
হবে। এতে ছবির টাইটেল ট্যাগটি ওয়েবসাইটের পোস্টকে অধিক ফোকাস করে থাকে। যা
ওয়েবসাইটকে র্যাংক করায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
প্রোডাক্ট
লিংক
সংযুক্ত
করা
প্রোডাক্ট
নিয়ে আর্টিকেল লেখা হলে, সেই আর্টিকেলে সরাসরি প্রোডাক্ট এর লিংক সংযুক্ত করে
দেয়া।
এক্সটারনাল
লিংক
বিল্ডিং
ওয়েবসাইটে
বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ লেখায় জনপ্রিয় ওয়েবসাইটের একই ক্যাটাগরির আরেকটি লেখার লিংক
দেয়া যায় নোফলো ট্যাগ ব্যবহার করে। যদি ভিজিটর আরও বেশি করে সেই বিষয়ে জানতে চায় , তবে সেই লিংকের মাধ্যমে
অন্য সাইটের লেখায় যাবে। ওয়েবসাইটের বিশ্বাসযোগ্যতা বৃদ্ধির ক্ষেত্রে এটা দারুণ
সহায়তা করে। নো ফলো নিম্নরূপভাবে কাজ করে–
<a href=http://www.wikipedia.org rel=”nofollow”>Wikipedia
</a>
সাইট
ম্যাপ
সাইট ম্যাপ দুইটি কারণে খুব
জরুরী। প্রথমত, সার্চ ইঞ্জিনে স্পাইডার বা ক্রলার ওয়েবসাইটের সাইট ম্যাপ
ব্যবহার করে খুব সহজে সাইটের ক্রল করতে পারবে, স্পাইডার সাইটের
সকল
পেজের লিংক পায় এবং সে তখন সকল পেজকে ইনডেক্স করে করতে পারে যা ওয়েবসাইটের জন্যে
খুবই ভালো। তাই যখনই কোন ব্যক্তি সার্চ ইঞ্জিনে সার্চ করবে তখন খুব সহজেই সার্চ
রেজাল্টে সাইটের পেজ প্রদর্শিত হবে। এজন্যে সাইট ম্যাপ একটি ওয়েবসাইটকে সার্চ
ইঞ্জিনে ইনডেক্স করতে অনেক সহায়তা করে
অফ–পেজ
এসইও
অফ-পেজ
এসইও এর কাজ হচ্ছে ওয়েবসাইট বা ওয়েবপেজের ট্রাফিক বাড়ানো অর্থাৎ, সাইটে বেশি করে ভিজিটর
আনা এবং ওয়েবসাইটের র্যাংক বৃদ্ধি করা । এতে করে ওয়েবসাইট বা ওয়েবপেজ সার্চ ইঞ্জিনে ভালো
একটা অবস্থানে যাবে । একটি ওয়েবসাইটে যত ভালো অফ-পেজ এসইও করা থাকবে অর্থাৎ, অন্যান্য সাইটের সাথে
শক্তিশালী লিংকবিল্ডিংসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সাইটে সেই ওয়েবসাইটের লিংক সাবমিশন
থেকে শুরু করে সেই ওয়েবসাইটের তথ্য ও বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পোস্টের লিংক বা
পোস্টের শেয়ার যতবেশি থাকবে ততবেশি অপ-পেজ এসইও শক্তিশালী হবে এবং ততবেশি ট্রাফিক
হবে ও ভিজিটর বাড়বে।
ব্লগিং
ওয়েবসাইটের
অবস্থান ভালো করার জন্যে ব্লগিং বেশ গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইটের
জনপ্রিয়তা বৃদ্ধির জন্যে এবং সকলের কাছে প্রতিষ্ঠানকে ও প্রতিষ্ঠানের
প্রোডাক্টসমূহের সম্পর্কে সকলের কাছে পরিচিত করতে ব্লগিং অন্যতম। একই ধরণের অন্য
ব্লগেওবিভিন্ন বিষয় ও প্রতিষ্ঠান নিয়ে লেখা যায় এবং তা থেকে ডুফলো লিংক নেয়া যায়।
এছাড়া ব্লগ কমেন্ট করেও নো ফলো ও ডুফলো লিংক নেয়া যায়। এতে করে অন্য ব্লগ বা
ওয়েবসাইটের ভিজিটর সাইটে আসে।
সার্চ
ইঞ্জিন
সাবমিশন
জনপ্রিয়
সবগুলো সার্চ ইঞ্জিনে ওয়েবসাইট সাবমিট করতে হয়। যেমনঃ গুগল, বিং, এলেক্সা, এমএসএন ইত্যাদি।
সোশ্যাল
নেটওয়ার্কিং
সাইট
জনপ্রিয়
সোশ্যাল নেটওয়ার্কগুলোর সদস্য হয়ে সেইসব নেটওয়ার্কে বিভিন্ন মানুষের সাথে
নেটওয়ার্ক করা যায় এবং ওয়েবসাইটের বিভিন্ন লেখা শেয়ার করা যায়, এতে করে ওয়েবসাইটের
পরিচিত বাড়ানো সম্ভব। কিছু সোশ্যাল নেটওয়ার্ক সাইট-যেমনঃ ফেসবুক, লিংকডইন ইত্যাদি।
ডিরেক্টরি
সাবমিশন
ওয়েবসাইটকে
বেশকিছু ডিরেক্টরিতে বিভিন্ন ক্যাটাগরি অনুযায়ী সাবমিশন করা যায়। যেমন, DMOZ,
Pegasus, Worldweb-directoryইত্যাদি।
ফোরাম
পোস্টিং
ফোরামে
দরকারি বিভিন্ন বিষয় নিয়ে অনলাইনে আলোচনা করা যায়। এতে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে প্রশ্ন
এবং উত্তর দেয়া যায়। এবং এর থেকে ডু ফলো লিংক নেয়া যায়। যা সার্চ ইঞ্জিনে
ওয়েবসাইটের অবস্থান ভালো করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। V7nForum,Digital point Forumইত্যাদি ফোরামে পোস্ট
করা যায়।
সোশ্যাল
বুকমার্কিং
সোশ্যাল
বুকমার্কিং ওয়েবসাইট প্রমোট করার ক্ষেত্রে এবং সাইটের অবস্থান দৃঢ়
করায় অন্যতম শক্তিশালী ভূমিকা পালন করে ।কিছু সোশ্যাল বুকমার্কিং সাইট- Digg,StumbleUpon,Delicious,Slashdot,Reddit।
ফটো
শেয়ারিং
ওয়েবসাইটের
প্রোডাক্ট এর ছবিসমূহ সকলের কাছে পাবলিশ বা শেয়ার করতে হয়। এতে করে অনেকে সেই
ছবিতে কমেন্ট করে কিংবা ছবিটি শেয়ার করে। এর ফলে ওয়েবসাইটের ট্রাফিক বৃদ্ধি পায়।
ফটো বাকেট , ফ্লিকার প্রভৃতির মাধ্যমে ছবি
শেয়ারিং করা যায়।
আর্টিকেল
সাবমিশন
জনপ্রিয়
আর্টিকেল সাবমিশন সাইটগুলোতে আর্টিকেল সাবমিট করা যায় এবং তা থেকে শক্তিশালী লিংকও
পাওয়া যায় ওয়েবসাইটে। আর্টিকেল সাবমিশন সাইট-Articlesphere, Ezine ইত্যাদি।
লিংক
বিনিময়
ওয়েবসাইটটি
যে ক্যাটাগরির সেই ক্যাটাগরির অন্যান্য ওয়েবসাইটের সাথে বিভিন্ন পোস্ট কিংবা লেখার
লিংক বিনিময় করা যায় । উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, একটি ওয়েবসাইট থেকে
ডুফলো লিংক নেয়া হল এবং সেটি নিম্নরূপভাবে কাজ করে।
<a href=http://www.e-cab.net rel=”dofollow”> Ecommerce
</a>
ভিডিও
প্রমোশন
অন-পেজ
এসইও এর ক্ষেত্রে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হচ্ছে ভিডিও শেয়ারিং । ইউটিউব , ভিমিও , ডেইলি মোশন , মেটাক্যাফে ইত্যাদির
মাধ্যমে প্রোডাক্ট রিভিউ ও প্রোডাক্ট এর ভিডিও সকলের সাথে শেয়ার করা যায় ।
প্রেস
রিলিজ
প্রমোশন
প্রতিষ্ঠানের
ব্যবসায়িক প্রেস রিলিজ দিয়ে বিভিন্ন প্রেস রিলিজ সাইটে শেয়ার করা যায় । ওপেন পিআর, পিআরলিপ প্রভৃতি
ওয়েবসাইটে প্রেস রিলিজ দেয়া যায়।
লিংক
বেইটিং
জনপ্রিয়
কোন ওয়েবসাইটের খবর বা তথ্য কোন ব্যক্তি যদি নিজের ওয়েবসাইটে দিয়ে থাকে এবং যে
সাইটের তথ্য নেয়া হয়েছে তার লিংক লেখায় উল্লেখ করে থাকে তবে সেই কপি করা লেখা
সকলের বিশ্বাসযোগ্যতা অর্জন করে। এতে করে অন্যান্য সকলে যারা সেই লেখা পড়ে, তারা তা শেয়ার করতে
ইচ্ছে পোষণ করে। এতে করে সেই ব্যক্তির ওয়েবসাইটে দেয়া লিংকের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি
পায়।
সোশ্যাল
শপিং
নেটওয়ার্ক
কোন
ব্যক্তির কিংবা কোন প্রতিষ্ঠানের যদি কোন ই-কমার্স ব্যবসা থেকে থাকে তবে সেই ই-কমার্স
প্রতিষ্ঠানের প্রোডাক্ট এর ব্র্যান্ডিং বিনামূল্যে গুগল প্রোডাক্ট সার্চ, এমএসএন অনলাইন শপিং, ইয়াহু অনলাইন শপিং এর
মতন বিভিন্ন সোশ্যাল শপিং নেটওয়ার্কিংয়ে সাবমিট করা যায়।
ডকুমেন্ট
শেয়ারিং
ওয়েবসাইটের
বিভিন্ন তথ্য সমৃদ্ধ ডকুমেন্ট, ব্যবসায়িক ডকুমেন্ট প্রভৃতি
বিভিন্ন ডকুমেন্ট শেয়ারিং সাইটে যেমন- Slideshare, Issuu ইত্যাদিতে শেয়ার করা
যায়।
ব্রোকেন
লিংক
বিল্ডিং
বিভিন্ন
ওয়েবসাইটের তথ্য সমৃদ্ধ লেখা অনেক সময় ওয়েবসাইট বন্ধ হয়ে যাওয়ার কারণে আর দেখা
যায়না। এরকম এমন অনেক লেখা লিংক উইকিপিডিয়ায় থাকে, যা রেফারেন্স হিসেবে
ব্যবহার হয়েছিল। তখন সেই টাইটেল দিয়ে একইরকম আরেকটি তথ্য সমৃদ্ধ লেখা কেউ নিজের
ওয়েবসাইটে লিখে তার লিংক উইকিপিডিয়ায় রেফারেন্স হিসেবে তালিকাভুক্ত করে শক্তিশালী
লিংকবিল্ডিং করতে পারে। যদিও সেই লিংক নেয়া অনেক কষ্টসাধ্য বিষয়।
পিপিসি
এড
পিপিসি
বা Pay per click এর মাধ্যমে প্রোডাক্ট কিওয়ার্ড টার্গেট করে ক্রেতার কাছে
পৌঁছানোর জন্যে পেইড বিজ্ঞাপন দেয়া যায়। এতে পিপিসির মাধ্যমে অন্য সাইট থেকে বেশি
ওয়েব ট্রাফিক পেতে হলে বেশি খরচ করতে হয়।
লোকাল
লিস্টিং
বিশ্বব্যাপী
বিভিন্ন সাইটের সাথে প্রতিযোগিতার করার আগে ওয়েবসাইটকে বিভিন্ন লোকাল ওয়েবসাইট ও
ইয়োলো পেজে সাবমিট করতে হয়। গুগল লোকাল, ম্যাপ, ইয়োলোপেজ, ইয়াহু লোকাল ইত্যাদিতে
সাইট সাবমিট করতে হয়।
ক্ল্যাসিফাইড
সাবমিশন
বিভিন্ন ক্ল্যাসিফাইড সাইটে
প্রোডাক্ট এর বিজ্ঞাপন সাবমিট করা যায়। kugli, Craigslistইত্যাদি ক্ল্যাসিফাইড
সাইটে এ ধরণের সাবমিশন করা যায়।
No comments